রেফারেন্স: le monde, francetvinfo, francebleu
প্রকাশনা : ১২ আগস্ট, ২০২২

প্রায় গোটা ফ্রান্স দেশই খরা সতর্কতার অধীনে রয়েছে, যার মধ্যে ২২ টি বিভাগ অতি সতর্কতার অধীনে রয়েছে এবং আরও টি সংকটে রয়েছে।

‘মেতোও ফ্রান্স’-এর মতে, ১৯৫৯ সালের পরবর্তীতে ফ্রান্স কখনো এরকম তীব্র খরার সম্মুখীন হয় নি। জুলাই ছিল এখনো পর্যন্ত রেকর্ড করা সবচেয়ে শুষ্ক মাস।

যদিও আবহাওয়া অফিসের পূর্বাভাস অনুযায়ী ১৪ আগস্ট বজ্র সহকারে ঝড় প্রত্যাশিত, কিন্তু ভূতাত্ত্বিক এবং খনি গবেষণা অফিস (বিআরজিএম) অনুসারে তার প্রভাব গভীর হওয়ার সম্ভাবনা কম।

খরার এই পরিস্থিতি দেশের প্রায় সমস্ত শ্রেণীর মানুষকে ভূগর্ভস্থ জলের ভাণ্ডার সম্পর্কে উদ্বিগ্ন করেছে, বিশেষত গ্রীষ্মকালে “স্বাভাবিক থেকে কম” জলের রিচার্জ এবং ফ্রান্স তথা সারা বিশ্বে তাপমাত্রা বাড়ার কারণে।

এই শুষ্ক জলবায়ু এবং জলের অভাব কৃষকদের, বিশেষ করে পশু প্রজননকারীদের (ব্রিডার) অনেক অসুবিধায় ফেলেছে ।

গরমে ফসল পুড়ে যাওয়ায় পশুপাখিরা ক্ষুধার্ত। কিন্তু চারণের জন্য ঘাসের অভাব আর পানীয় জলও নেই। ব্রিডাররা তাদের পশুদের খাওয়ানোর জন্য তাদের শীতকালীন রিজার্ভ ব্যবহার করতে বাধ্য হচ্ছে ।

গরুর খামারের ক্ষেত্রে গরমের কারণে শুধু দুধ উৎপাদনে প্রভাব পড়ছে না, তাদের বেঁচে থাকার ওপরও প্রভাব পড়ছে। কৃষকরা সঞ্চিত জল দিয়ে গবাদি পশুদের দুর্ভোগ লাঘবের জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করছে। হাঁস-মুরগির খামারের জন্যও একই ব্যবস্থা গ্রহন করেছে।

মাল্টিডাইমেনশন ম্যাগাজিন